স্থানীয় দাতা, উপদেষ্টা, সদস্যদের চাঁদা বিভিন্ন সংস্থার অনুদান থেকে
তহবিল গঠন করা হয়ে থাকে। শাখার সভাপতি/সাধারণ
সম্পাদক/কোষাধ্যক্ষ তিনজনের যৌথ স্বাক্ষরে প্রধান কার্যালয়ে
অনুমতি পত্র নিয়ে ব্যাংক একাউন্ট খুলতে হবে এবং তিনজনের
স্বাক্ষরে একাউন্ট পরিচালিত হবে।
সদস্য ভর্তি সংক্রান্ত
সদস্য মাসিক চাঁদাঃ ১০০/- টাকা, ভর্তি ফিঃ সাধারণ সদস্যঃ ১১০০/-
টাকা, দাতা সদস্যঃ ১০০০০/- টাকা, আজীবন সদস্যঃ ৫০০০০/-
টাকা। সংস্থা সদস্য ফরম পূরণ করে ২ কপি ছবি, চেয়ারম্যানের
সনদপত্র অথবা জাতীয় পরিচয় পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি জমা দিতে
হবে (শিক্ষা সংক্রান্ত সনদপত্র যদি থাকে সংযুক্ত করতে হবে)।
আজীবন সদস্যদের জন্য সনদ, আইডি, ক্রেস্ট প্রদান করা হবে
আনুষাঙ্গিক খরচাদি প্রযোজ্য। অতিরিক্ত তথ্য
• সংস্থার সকল সদস্য/সদস্যা/কর্মকর্তা স্বেচ্ছাসেবী ব্যক্তিত্ব।
• শাখা কমিটির অফিস স্থাপন করতে হলে হেড অফিসের অনুমোদন নিতে হবে।
• স্থানীয় কমিটি, অফিস পরিচালনা সহ সকল দায়িত্ব পালন করবেন স্থানীয় অনুদান, চাঁদা নিয়ে ব্যয় নির্বাহ করবেন।
• কোন কর্মকর্তা/কর্মচারী/সদস্য/সদস্যার বিরুদ্ধে যেকোন
অভিযোগ পাওয়া মাত্রই সাময়িক বরখাস্ত করা সহ পরিচয়পত্র
বাতিল পূর্বক তদন্ত করা হবে। তদন্ত রিপোর্ট প্রাপ্তির পর
কেন্দ্রীয় অফিস যেকোন ব্যবস্থা নেয়া যাবে।
• মাঠ পর্যায়ে কোন কর্মকর্তা/সদস্য/সদস্যাগণ ৪৫ দিনের মধ্যে
কোন কার্যক্রমের রিপোর্ট হেড অফিসে জানাতে ব্যর্থ হলে,
কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হবে ও পরিচয়পত্র বাতিল করা হবে।
• আইনগত সহযোগীতা প্রাপ্তির জন্য অত্র সংস্থার যেকোন শাখা
অফিসে আবেদন করলে তার অনুলিপি অবশ্যই তাৎক্ষণিক
প্রধান কার্যালয়কে অবহিত করতে হবে। অন্যথায় প্রশাসনিক
কোন জটিলতা সৃষ্টি হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবেনা।
• কোন আবেদনের নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে বাদী বিবাদীর মধ্যে
কোন আর্থিক লেনদেন প্রয়োজন হলে তা প্রধান কার্যালয়ের
নির্ধারিত হিসাব নম্বরে জমা প্রদান করতে হবে এবং প্রধান
কার্যালয় তা বাদী/বিবাদী/পাওনাদারকে চেকের মাধ্যমে/রশিদের
মাধ্যমে প্রদান করবেন।
বিঃদ্রঃ অত্র সংস্থার পরিচয়পত্র ব্যবহার করে অর্থনৈতিক কাজে লিপ্ত
হলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
অন্যান্য তথ্য ঃ
১। নির্যাতিত অসহায় মানবাধিকার বঞ্চিতরা সংস্থার বরাবরে ফর্মে/
সাদা কাগজে চেয়ারম্যান /নির্বাহী পরিচালক : প্রবাসী অধিকার কল্যাণ সংস্থা
বরাবর আইনগত সহায়তা প্রাপ্তির লক্ষ্যে লিখিত
আবেদন করবেন। আবেদন প্রাপ্তির পর সংস্থার চৌকস
প্রতিনিধিগণ সরজমিনে সত্যতা যাচাই বাছাই পূর্বক
আবেদনকারী প্রয়োজনে প্রতিপক্ষ এবং সাক্ষী, স্থানীয়
জনপ্রতিনিধি প্রশাসনের বক্তব্য ধারণ করে ঊর্ধ্বতন
কর্তৃপক্ষ/সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকে অবহিত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা
গ্রহণ করে থাকেন। প্রয়োজনে আইনজীবীর মাধ্যমেও মামলা
করা হয়। উল্লেখ্য যে, স্থানীয় ভাবে সালিশের মাধ্যমে ঘটনার
মীমাংস করার চেষ্টা করা হয়।
২। সংস্থা জমি, সম্পদ, নারী ও শিশু নির্যাতনসহ যেকোন বিষয়ে
আবেদন গ্রহণ করে থাকে।
৩। সংস্থার প্রতিনিধিগণ যেকোন ব্যক্তিগত কাজের স্বেচ্ছাসেবী
হিসাবে কাজ করে থাকেন।
৪। সংস্থা দাতা সদস্যদের এককালীন/মাসিক অনুদান বিভিন্ন
সরকারি/বেসরকারি প্রতিষ্ঠান/ব্যক্তিগণের এককালীন/বিভিন্ন
সময় প্রদেয় অনুদানের মাধ্যমে সংগঠন পরিচালিত হয়ে থাকে।
৫। প্রতি বছর চার্টার্ড একাউন্ট কর্তৃক অডিট হয়ে থাকে।
৬। সংস্থার অর্থ ব্যাংকে জমা হয়ে থাকে।
শাখা সংগঠন সংক্রান্ত
শাখায় সর্বনিম্ন – ১১ সদস্য কমিটি থাকবে ঊর্ধ্বে- ১০১ জন।
(দাতা সদস্য ব্যতীত কার্যকরী কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত বাঞ্চনীয় নয়।)
(১) সভাপতি- ১ জন, (২) সহ-সভাপতি- ১/৫ জন, (৩) সাধারণ
সম্পাদক- ১ জন, (৪) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক- ১ জন, (৫) অর্থ
সম্পাদক- ১ জন, (৬) সাংগঠনিক সম্পাদক- ১ জন, (৭) দপ্তর
সম্পাদক- ১ জন, (৮) আইন সম্পাদক- ১ জন, (৯) প্রচার সম্পাদক-
১ জন, (১০) মহিলা ও শিশু বিষয়ক সম্পাদক- ১ জন, (১১)
কার্যনির্বাহী সদস্য- ১ জন।
প্রধান উপদেষ্টা- ১ জন এবং ১০ জন উপদেষ্টা পরিষদ থাকবে।